কোরআন এবং ইঞ্জিলের তুলনামূলক সংকলনের ইতিহাস
“ইঞ্জিল শরীফ ঈসা মসীহের শত শত বছর পরে রচনা হয়েছে, কিন্তু কোরআন মুহাম্মদ(সাঃ)-এর সময়কালেই লিখিত হয়েছে।”
আসলে, কোরআন ও ইঞ্জিল শরীফের লেখার ইতিহাসের মধ্যে অনেকখানি মিল রয়েছে, এবং শুধু ঐতিহাসিক তথ্য অনুযায়ী ইঞ্জিল শরীফের মধ্যে ঈসা মসীহ্র বাণী সঠিকভাবে রক্ষা করা আছে।
অনেকের ভুল ধারণা রয়েছে যে আল্লাহ্ একটি সম্পূর্ণ এবং পূর্ণাঙ্গ কিতাব বেহেশত থেকে সরাসরি নবীদের নিকট প্রেরণ করেছেন। কিন্তু উভয় কিতাবের পিছনে বিভিন্ন ধাপ ছিলঃ
১। মৌখিক/বাচনিক ধাপ (১ম-প্রজন্ম উম্মতের দ্বারা সংরক্ষিত)২। বর্তমান-লুপ্ত মূল লিখিত দলীল (১ম-প্রজন্ম উম্মতের দ্বারা সংরক্ষিত)৩। বিদ্যমান আংশিক লিখিত পাণ্ডুলিপি (২য়-প্রজন্ম উম্মতের লেখায়)
৪। বিদ্যমান পূর্ণাঙ্গ লিখিত পাণ্ডুলিপি (২য়,৩য় ও ৪র্থ-প্রজন্ম উম্মতের লেখায়)
শুরুতে আমরা কোরআন শরীফের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দৃষ্টিপাত করে সেটা ইঞ্জিলের ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করি।
একটি টাইমলাইনে ইঞ্জিল এবং কোরআনের সংকলনের ইতিহাস তুলনা করা যায়:
![History of the Qur'ān and Bible Manuscripts](../wp-content/themes/unchangingword-old/images/Qur'anGospelhistory.gif)
অন্যান্য সম্পর্কিত প্রবন্ধ:
কোনো প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে আমরা শুনতে চাই! নিচের ফর্ম দিয়ে যোগাযোগ করুন:
Leave a Reply